সময়ের সাথে সাথে সবকিছুই চেঞ্জ হয়ে যায়। একসময় এই পৃথিবীতে কেউ কোন জীবন হতে পারে তবে একদিন বুঝিবা চেঞ্জ হয়ে যায় যাতায়াতের জন্য আমরা আগে ঘোড়াকে ব্যবহার করতাম। তবে বর্তমানে মিলিয়ন ডলারের ধাতুর তৈরি জাহাজ এর সাহায্যে আমরা উড়ে যেতে পারি। অতীতে কারো যদি চোখের সমস্যা থাকতো তাহলে সে ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যেত তবে বর্তমানে আমরা জানি যে চোখের সামনে যদি একটা সঠিক কাচ লাগানো যায় তবে দৃষ্টিশক্তি আবার আগের মত হয়ে যেতে পারে। একটা সময় এই সবকিছু একেবারে অবাক করে দেওয়ার মত ছিল তবে আমাদের জীবনকে একেবারে পরিবর্তন করে দেওয়ার মত আবিষ্কারগুলো আমাদের উপর এই ভাবেই প্রভাব ফেলে।
বিটকয়েন এরকম ধরনের আবিষ্কার গুলোর মধ্যে একটা…….
যদি আমরা বুঝতে চাই যে সময়ের সাথে সাথে কিভাবে এটা ফাইন্যান্স কি একেবারে চেঞ্জ করে দিয়েছে। তবে আমাদের ফ্রিজ ট্রান্সলেশন এর কনসেপ্ট আগে একবার বুঝতে হবে এইচএস দর্শন এর সময় কোন পদার্থের প্রপার্টি একেবারে চেঞ্জ হয়ে যায়।
উদাহরণ হিসেবে আপনি জলকে দেখতে পারেন জল কঠিন পদার্থ হিসেবে এক্সিস্ট করতে পারে যাকে আমরা বলি যখন যায় তখন সেটা নরমাল জলে পরিণত হয় আবার ফুটালে বাষ্পে পরিণত হয়ে যায় আর এরকম একই জিনিস ফাইন্যান্সের জগতেও হয়ে থাকে। এটা হল ইউ এস ডলার তবে সব সময় এরকম একই ছিল না অনেক ছোট সময়ের ব্যবধানে এটা অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে আর ভবিষ্যতেও এই পরিবর্তন চলতে থাকবে এর শুরুটা হয়েছিল সোনার মুদ্রা দিয়ে তারপর কাগজের মুদ্রা তৈরি হয়, যা শোনার সমতুল্য ছিল তবে বর্তমানে যে ডলার আমরা ব্যবহার করি কিংবা যে দেশে আমরা থাকি সেই দেশের জে কারেন্সি আমরা ব্যবহার করি তাকে ব্যাক করার জন্য লিটারেলি কোন কিছুই থাকেনা এদের ভ্যালু আমরা এই কারণে দিয়ে কারণ সাধারণ মানুষ মনে করে যে এর ভ্যালু আছে অতএব আমরা যেটাকে মূল্যবান মনে করি সেটা একচুয়ালি একটা কাগজ ছাড়া আর কিছু নয় ।তারপর সময়ের সাথে সাথে মানুষ পেমেন্ট করার জন্য আরও অনেক ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করতে শুরু করে যেমন ক্রেডিট কার্ড ডেবিট কার্ডে ট্রান্সফার ইন্টারনেট ব্যাংকিং ইত্যাদি আমি যেটা বলার চেষ্টা করছিলাম সেটা নিশ্চয়ই আপনি বুঝতে পারছেন জাতি আমরা কারেন্সি বলিনি বলে থাকি তার কনসেপ্ট আমাদের কাছের সময়ের সাথে সাথে চেঞ্জ হয়ে গেছে ।
একটা ইলেকট্রনিক অ্যাসিস্ট্যান্ট 2008 সালে পাবলিশ হয় আর এর অপর নাম হল সাতোশি নাকামোতো। তবে এই ব্যক্তি যে কে সেটাই এখনো পর্যন্ত জানা যায় নি এটা বর্তমান সময়ের সবথেকে ইম্পোর্টেন্ট ডকুমেন্ট গুলোর মধ্যে একটা মাত্র পাতার ডকুমেন্ট যেটা ফিউচার ফাইন্যান্সিয়াল সিস্টেমকে একেবারে চেঞ্জ করে দিতে পারে। তবে চলুন সহজভাবে আজকে বিটকয়েন কি সেটা জানার চেষ্টা করা যায় প্রথমত যদি আপনাকে কেউ কোনো টাকা বা অন্য কোন মুদ্রা দেয় তবে সেটা কেন দেয় কারণ হয়তো আপনি তার জন্য কোন কাজ করে দিয়েছেন কিংবা কোন প্রোডাক্ট এর সঙ্গে কোন ভ্যালু অ্যাড করেছে এমনকি কোন দোকানদার কেউ যদি আপনি কোন টাকা দেন তবে তার বদলে সে কিছু না কিছু আপনাকে দেয় ।
আর এই নিয়মটা সারা পৃথিবী জুড়েই একই যদি আপনি কোন কাজ করে দেন কিংবা কোন প্রোডাক্ট এর সঙ্গে কোন ভ্যালুয়েশন করেন তবেই তার বদলে টাকা বা কোন মুদ্রা পাওয়া যায় অতএব কোনো না কোনো পরিশ্রম বা কোন ভ্যালু কে বোঝানোর জন্য আমরা মানি কে ব্যবহার করে থাকে তবে সব সময়ই এটা কোন কয়েন বাড়াও যে টুকরোতে মাপা হতোনা ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জিনিস তৈরি করা হয়েছে যেমন অতীতে চাল ডাল বা কোন দ্রব্য কিংবা কোন গৃহপালিত পশুর বিনিময়েও মানুষ ব্যবসা-বাণিজ্য চালিয়েছে যাকে বিনিময় প্রথা বলা হয়ে থাকে।
তবে সমস্যা ছিল চাল ডাল বা গৃহপালিত পশুদের সারা জীবনের জন্য মানুষ স্টোর করে রাখতে পারত না এই কারণে এরপর মূল্যবান ধাতুর ব্যবহার শুরু হয়, যেমন তামা রুপা সোনা এর অ্যাডভান্টেজ ছিল যে মানুষ একে সারাজীবন স্টোর করে রাখতে পারতো এবং প্রয়োজন মতো খরচ করতে পারতো তবে সমস্যা ছিল এই সোনারূপা এসব জায়গায় নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় এবং ছোট ছোট ট্রানজাকশন এর সাহায্যে করা খুব সমস্যা ছিল এরপর আসে ব্যাংক, ব্যাংক যখন প্রথম আসে তখন শোনাবা রূপকে আপনি ব্যাংকের ডিপোজিট করতে পারতেন এবং তার বদলে ব্যাংক আপনাকে একটা রেসিপি দিয়ে তো আর এসএমএস করে তখন মানুষ কোনো ট্রানজাকশন করতে পারত সময়ের সাথে সাথে কাগজের মুদ্রা এ পরিণত হয় তবে ওই গুজের মুদ্রাকে ব্যাকআপ করার জন্য ব্যাংকের কাছে সোনার রেজাল্ট থাকত তারপর ধীরে ধীরে সবকিছু চেঞ্জ হয়ে যায় এবং আসে পিরিয়ড মানে আগে যে কাগজের মুদ্রা ব্যবহার করা হতো তার জন্য ব্যাংকের কাছে এসো না থাকতো এবং সেই সোনার উপর বিশ্বাস করে মানুষ ট্রানজাকশন করত।
এবং ওই কাগজের মুদ্রা কে একসেপ্ট করল কিন্তু যখন প্রিয়তমা নিয়ে আসে তখন সোনার উপর থেকে বিশ্বাস টা সরে গিয়ে সরকারের উপর চলে যায় অতএব বর্তমানে যে কাগজের মুদ্রা কে আমরা ব্যবহার করি তার জন্য যে ব্যাংকের কাছে সোনার বাজিয়ে রম নয় আমাদের দেশের সরকার বলে যে এই কাগজের মুদ্রা ভ্যালু আছে এই জন্যই আছে তাহলে প্রশ্ন হল যে কোন দেশের সরকার নিজের ইচ্ছামত টাকা ছাপাতে পারে না কেন এর কারণ হলো মুদ্রাস্ফীতি কিংবা ইনফ্লেশন আর যদি বেশি পরিমাণে টাকা পায় তবে সবাইকে সবকিছু পেয়ে যাবে এমন নয় কারণ টাকা যত বেশি ছাপানো হবে তার ভ্যালুটা তত কমে যাবে এবং জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাবে।
এর সব থেকে বড় উদাহরণ হল ভেনেজুয়েলা যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এমন জায়গায় পৌঁছে গেছে যে মানুষকে টাকা গুনে বাজার করার জায়গায় টাকাকে ওজন করতে হয় অতএব টাকা যদি কোন সরকার বেশি পরিমাণে চাপিয়ে দেয় অকারণে তবে সমস্যার সমাধান হবে না শুধুমাত্র জিনিসপত্রের দাম বাড়বে সমস্যার সমাধান তখনই হবে যখন একটা দেশের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে রেসোর্স থাকবে এরপর ধীরে ধীরে কাগজের মুদ্রা ডিজিটাল মুদ্রা পরিবর্তন হয়ে যায়।
কিন্তু ডিজিটাল মানের ক্ষেত্রেও সবথেকে বড় সমস্যা ছিলো এর ট্রানজেকশনের ট্র্যাক রেকর্ড রাখা মানের ডিজিটাল পেমেন্ট এর ক্ষেত্রে এমন যেন না হয় যে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে গেল কিন্তু আপনি যাকে পাঠাচ্ছিলেন তার কাছে পৌঁছালে না কিংবা আপনি যাকে পাঠাচ্ছিলেন তার কাছে পৌঁছে গেল কিন্তু আপনার একাউন্ট থেকে টাকা কাটলো না আর এই সবকিছু ট্র্যাক রাখার জন্য একটা সেন্ট্রালাইজড ব্যাংক সিস্টেম তৈরি হয় তবে এ ক্ষেত্রে সমস্যা আছে আপনি যে টাকাটা ব্যাংকে রাখেন সেটা ব্যাংকেই পড়ে থাকে না ব্যাংক সেইটার কাকে বিভিন্ন জায়গায় ইনভেস্ট করে এবং লোন দেয় সেই ইনভেস্টমেন্টে যদি ক্ষতি হয় কিংবা লোন রিকভারি ব্যাংক না করতে পারে তবে আপনার টাকা রেখে চলে আসতে পারে ঠিক যেমন ইন্ডিয়াতে পিএমসি ব্যাংকের সাথে হয়েছিল যেখানে মানুষ নিজের টাকা ব্যাংক থেকে তুলতে পারছিল না এ কারণে ব্যাংকের গ্রাহক আছে তারা সবাই একসাথে যদি ব্যাংকের কাছে টাকা চায় তবে ব্যাংক থেকে টাকা কোনভাবেই দিতে পারবে না।
আপনার একাউন্টে যে টাকাটা শো করে সেটা শুধুমাত্র একটা নাম্বার যাকে ব্যাংক বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকা লুট করে মেনটেন করে এই কারণে ব্যাংকের ক্ষেত্রে আপনি আপনার টাকা পয়সার কন্ট্রোল টা কোন দ্বিতীয় মানুষের কাছে দিয়ে দিচ্ছেন অতএব এখানে ট্রান্সপারেন্সির অনেক প্রবলেম হতে পারে। এমনকি অল্প হাতে গোনা কয়েকটা সংস্থা আছে যারা এই সমস্ত কিছু কে কন্ট্রোল করে তাই খারাপ থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
বিগ পাওয়ার এর সাথে আসে বিজ্ঞান এবং 100 পাওয়ারের সাথে আসে একসা লিউড করাপশন তাছাড়াও আপনার কাছে যে টাকা আছে গভারমেন্ট যদি মনে করে সেটাকে বন্ধ করে দিতে পারে যেমন 2016 সালে ভারতের 500 টাকা এবং হাজার টাকার নোট বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল মোটর 2018 বেরোনো অন্য পেজে ডকুমেন্টে এটাই বলার ছিল যে বর্তমানে যে ফাইন্যান্সিয়াল সিস্টেম আছে সেটাকে বিটকয়েন এর সাহায্যে কিভাবে রিপ্লেস করে দেওয়া যেতে পারে। অতএব যেভাবে ট্রানজেকশন করছে এবং ট্রানজেকশনের রেকর্ড করছে তার একটা অল্টারনেটিভ পথ দেখা যেতে পারে বিটকয়েন এর সাহায্যে তবে আপনার এটাও জানা দরকার যে বিটকয়েনের শুধু একমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি নয় মার্কেটে বিটকয়েনের মত এরকম অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি আছে যেমন ধরুন আপনি পেটিএম এর সাহায্যে কোনো ট্রানজাকশন করেন তখন আপনাকে একটা রিওয়ার্ড পয়েন্ট দেওয়া হয়।
তবে ওই পয়েন্টটা কে আপনি পেটিএম এর মধ্যেই ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু যদি এরকম হতো যে ওই রিপোর্ট টাকে আপনি সব ব্যবহার করতে পারবেন এবং সবাই তাকে অ্যাকসেপ্ট করতাম তবে তার ভ্যালু কিন্তু বেড়ে যেত আর বিটকয়েনের ক্ষেত্রে এই জিনিসটাই হয় বিটকয়েন একটা ক্রিপ্টোকারেন্সি আর মানুষ যত একে এক্সেপ্ট করতে পারবে ফিউচারে এর ভ্যালু ততই বাড়বে বিটকয়েন একটা ডিজিটাল কারেন্সি ফিজিক্যালি এর কোন অ্যাসিস্ট্যান্ট নেই যখন আপনি কোন বিটকয়েন কেনেন তখন আপনি একটা স্পেসিফিক বিটকয়েন এড্রেস চেঞ্জ করেন যার সাহায্যে আপনি অন্য কোন বিটকয়েনের এড্রেসে ট্রানজেকশন করতে পারবেন এটা একটা অটোমেটেড স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদম অটোমেটিক ধাপ হয় তবে এই অ্যালগরিদম রান করানোর জন্য একটা সিস্টেম একটা কম্পিউটারের দরকার পড়ে আর সারা পৃথিবী জুড়ে এই অ্যালবামটি রান করানোর জন্য হাজারো কম্পিউটারের দরকার হয় কম্পিউটারকে মেন্টেন করার জন্য একটা থার্ড পার্টির প্রয়োজন তবে যদি যায় তবে ঘুরে ফিরে সেই একই জিনিস হয়ে যাবে ঠিক ব্যাংকের মতো সমস্ত কন্ট্রোল থার্ড পার্টির কাছে চলে যাবে আর এই জিনিসটা কি এড করার জন্য আসে বিটকয়েন মাইনিং এ ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ নিজেদের কম্পিউটারের সাহায্যে বিটকয়েনের অ্যালগোরিদম চান করা যখন সে ট্রানজেকশন সাকসেসফুল হয় তখন তার হিসাবে একটা অল্প পরিমাণে বিটকয়েন পায় এবার যদি সময় বিটকয়েন মাইনিং করতে থাকে তবে বিটকয়েন এর পরিমাণ বেড়ে যাবে এবং একটু আগে যেমন আমি বলছিলাম যে মুদ্রা যদি বেড়ে যায় তবে তার ভ্যালুটা কমে যায় এই জিনিসটা করার জন্য প্রথম থেকেই ঠিক করা আছে যে 21 মিলিয়নের বেশি বিটকয়েন কোনোভাবেই জেনারেট হবে না। এই কারণে যে মাইনিং করছে সে কতটা পরিমাণে বিটকয়েন পাবে সেটা এটার ওপর নির্ভর করে যে 21 মিলিয়ন এর মধ্যে কত দেওয়া বাকি আছে এবং কত লোকে একসাথে মাইনিং করছে 2009 সালে একশো দুশো বিটকয়েন আপনি কয়েক সপ্তাহের মধ্যে জেনারেট করে নিতে পারতেন তবে বর্তমান সময়ে যদি আপনি এক বিটকয়েন জেনারেট করতে চান তাহলে আপনার একশ থেকে দেড়শ বছর লেগে যেতে পারে।
এসব গেল অ্যাডভান্টেজ কথা কিন্তু এবার দিসাদ্ভান্টেজ গুলো আমাদের একবার থেকে নেওয়া দরকার
প্রথম কথা হল এখনো পর্যন্ত সব জায়গায় একে এক্সেপ্ট করা হয় না দ্বিতীয়ত গভর্মেন্টের এর ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই তাই যদি কোন ইল্লিগাল অ্যাক্টিভিটি হয় তবে তার দায়িত্ব আপনাকে নিজেকে নিতে হবে তৃতীয়তঃ এটা খুব ভাল কারেন্সি প্রত্যেক 30 সেকেন্ড 1 মিনিটে ভ্যালু পাল্টে যায় ব্যবহার করে আপনি কোন জিনিস কিনবেন কিন্তু সেটা আপনার পছন্দ হলো না কিন্তু যখন আপনি ওই প্রোডাক্টটা কিনবেন করতে যাবেন ততক্ষণে বিট কয়েনের ভ্যালু চেঞ্জ হয়ে যাবে তো এটা একটা বড় সমস্যা এসব কিছুর মধ্যে সবথেকে ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হল যে ব্যক্তি এই বিটকয়েন কে বানিয়ে ছিল যার মাথা থেকে এই বুদ্ধিটা এসেছিল প্রায় 10 12 বছর পরও সেই মানুষটা যে একচুয়ালি কে তা এখনও পর্যন্ত কেউ জানেনা তবে আমি ভুলতে পারবোনা যে ফিউচারের বিটকয়েন আমাদেরকে কি দিতে চলেছে কারণ ভবিষ্যতে কেউ দেখেনি অনেক কিছুই দেখতে আমাদের বাকি আছে আর আমরা শুধু একটা জিনিসই করতে পারবো অপেক্ষা।
যদি ভালো লাগে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে কিন্তু ভুলবেন না আপনার কাছে এই আশা রইল, আজকে এই পর্যন্তই আবার দেখা হবে পরের ARTICLE এ ।