Secret cyber Underworld it’s called the dark web and people aren’t used to buying shoes, buying drugs, weapons, or anything you can imagine in the subterranean realm is Sinister and untraceable with consequences that can be taken.
ইন্টারনেট যেমন খুব ইন্টারেস্টিং জায়গা এবং সেখান থেকে আমরা অনেক কিছু হেল্প পেতে পারি ঠিক একইভাবে ইন্টারনেট আমাদের ক্ষতিও করতে পারে।সাধারণত আমরা ইন্টারনেট হিসেবে যে জিনিসটাকে জেনে থাকি সেটা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের মাত্র চার পার্সেন্ট থাকে । সাধারণত আমরা ক্লিয়ার হয়ে বলে থাকি আর বর্তমানে আপনি এই ভিডিওটা এই ক্লিয়ার ওয়েব এর মধ্যেই দেখতে পারছেন, মানে যে সমস্ত ওয়েব পেজ গুলো কে আপনি গুগল সার্চ কিংবা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ করে খুঁজতে পারেন সেই সবকিছুই ক্লিয়ার ওয়েব এর মধ্যে পড়ে আরে ক্লিয়ার ওয়েবের নিচে আছে ডিপ ওয়েব ডার্ক ওয়েব। তাহলে যদি এই ডার্ক ওয়েব এতটাই ডেঞ্জারেস হয়ে থাকে তাহলে কোন সরকারি সংস্থা এটা বন্ধ করে কেন দেয়নি। আর আমি আর আপনার মত সাধারন মানুষ যারা নরমাল ওয়েবে সার্চ করে থাকি তাদের।
এই ডার্ক ওয়েব সম্পর্কে ভয় পাওয়ার কারণ কি আছে
তাহলে চলুন আজকে ইন্টারনেটের অন্ধকার দিকে যাওয়া যাক একটা ছবি দিয়ে আমি আপনাদের বোঝানোর চেষ্টা করতে পারি যে নরমাল ওয়েব ওয়েব ওয়েব টোটাল ইন্টারনেটের কতটা জায়গা জুড়ে আছে এই ছবিটা দেখে আপনি নিশ্চয়ই কিছু না কিছু ধারণা করতে পেরেছেন। এই সমস্ত ইনফরমেশন থাকে যেগুলো আপনি পাবলিকলি অ্যাক্সেস করতে পারেন না তার মানে সেই সমস্ত ওয়েবপেজ গুলোকে ইনভেস্ট করা নেই অর্থাৎ গুগল সার্চে আপনি খুঁজে পাবেন না এটা নরমাল কনভেনশনাল হতে পারে। কিন্তু সেই পেজে ঢুকতে গেলে আপনাকে সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে মানে ধরুন আপনি যদি নেটফ্লিক্সে কোন দেখতে চান তাহলে আপনাকে মাছলি সাবস্ক্রিপশন ফি অবশ্যই দিতে হবে তারপরেই আপনি সেই পেজটা কে দেখতে পাবেন। কিন্তু ওই পেজটা গুগল-সার্চে আসবে না এরকম ধরনের অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা পেলে সাহায্যে তাদের নরমাল কনভেনশনাল ওয়েবপেজকে সিকিওর করে রাখে এছাড়াও যদি ড্রপবক্সে কোন ফাইল সেভ করা থাকে কিংবা সার্ভিস প্রোভাইডারের সার্ভারে যদি কোন ফাইল সেভ করা থাকে তাহলে আমরা সেগুলোর কোন সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ করে কিন্তু খুঁজে পাবো না ।এছাড়াও সরকারি অনেক তথ্য যেমন আইডি সংক্রান্ত পাসপোর্ট সংক্রান্ত এই সমস্ত ইম্পর্ট্যান্ট তথ্য গুলো বিভিন্ন সার্ভার এর মধ্যে সেভ করা থাকে কিন্তু এই সমস্ত ইনফরমেশন গুলো আমরা সাধারণভাবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অ্যাক্সেস করতে পারবোনা ডার্ক ওয়েবের মধ্যে শুধুমাত্র ইনফরমেশনটা থাকে এই ধারণাটা সম্পূর্ণ ভুল।
প্রত্যেকটা বড় বড় কোম্পানি এবং রিসার্চ অর্গানাইজেশন নিজেদের দলগুলোকে বিভিন্ন সরকারের মধ্যে সেভ করে রাখে যেগুলোকে আমরা নরমালি সার্চ ইঞ্জিন এর সাহায্যে সার্চ করে খুঁজে পাবো না এই পৃথিবীতে মানুষ আছে যদিও মোট জনসংখ্যার সাথে তুলনা করলে তার পরিমাণ খুবই কম কিন্তু তবুও এরাতো আছে ডার্কওয়েবে আপনি যদি যান তাহলে বেশিরভাগ এই ধরনের মানুষই আপনি পাবেন এইখানে তারা নিজের পরিচয় গোপন রেখে এনোর্মাসলি নিজেদের সঙ্গে কন্টাক করতে পারে ইল্লিগাল জিনিস যেমন ড্রাগস বন্ধু এছাড়াও পর্নোগ্রাফি ইত্যাদি বেচাকেনা করার সুযোগ পেয়ে যায় যেখানে এদের ধরার কেউ থাকে না। কিন্তু এইটার কোথা থেকে dark.web এরকম ধরনের অ্যাক্টিভিটি হয় তার থেকে নিশ্চয়ই আপনি বুঝতে পারছেন –
কোন ক্রিম সংস্থা এই ডার্ক ওয়েব প্রথম বানিয়েছিল কিন্তু না এক্ষেত্রে সম্পূর্ণটাই উল্টা দীপ ওয়েব প্রজেক্ট একচুয়ালি বানানো শুরু করেছিল ইউএস মিলিটারি এরা পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় থাকা নিজেদের ইন্টেলিজেন্স এর সঙ্গে কমেন্ট করার জন্য এটি ব্যবহার করতে শুরু করেছিল প্রথম 995 সালে ব্রিটিশরা প্রথম অন রাইটিং এর উপর কাজ করা শুরু করে তাদের রিচার্জ এর ফলে একটা প্রোডাক্ট তৈরি হয়ে আছে যাকে আমরা অনিয়ন রাঊটারগুলো থাকি কিংবা টর ব্রাউজার এই প্রোজেক্টের ফোন করেছিল আমেরিকার ডিফেন্স রিসার্চ প্রজেক্ট এজেন্সি এরপর সব থেকে বড় প্রশ্ন হল ডার্কওয়েবে আপনি যাবেন কীভাবে যদি আপনাকে ডার্ক ওয়েবের কোন ওয়েবসাইটের মধ্যে যেতে হয় তাহলে স্পেশাল টাইপের ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে। আগে উল্লেখ করেছি টর ব্রাউজার এই ব্রাউজার আপনার আইডেনটিটি কে ব্লক করে রাখে মানে যদি কোন ওয়েবসাইটে আপনি প্রবেশ করেন তাহলে ওই ওয়েবসাইট আপনার আইপি অ্যাড্রেস কে ট্র্যাক করতে পারবে না কারণ তর ব্রাউজার আপনার আইপি অ্যাড্রেসকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন শহরের মধ্য দিয়ে জাম করাতে শুরু করবে সুতরাং যদি আপনাকে কেউ ট্র্যাক করার চেষ্টা করে তাহলে কখনো দেখবে আপনি আমেরিকাতে আছেন কখনো দেখবে আপনি ইন্ডিয়াতে আছেন কখনো দেখবে বাংলাদেশ এইভাবে বিভিন্ন জায়গা থেকে মিনিটে মিনিটে আপনার আইপি অ্যাড্রেস চেঞ্জ হতে থাকবে ফলে ট্র্যাক করা খুবই কষ্টকর ব্যাপার হয়ে যাবে। তবে একটা সমস্যা আছে যদি আপনি ডীপ ওয়েবের কোন ওয়েবসাইট থেকে কোন কিছু কেনেন তাহলে আপনাকে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে ডার্ক ওয়েবে এরকম অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলো সরকারি সংস্থা ধারা প্লান্ট করা কিংবা এরকম ধরনের ওয়েবসাইট ও আছে যে ওয়েবসাইটগুলোকে সরকারি সংস্থা দ্বারা মনিটর করা হচ্ছে মানে হয়তো কিছুদিন পরে সেই সমস্ত ওয়েবসাইটগুলোকে সরকারি কোন সংস্থা দ্বারা বন্ধ করে দেওয়ার কথা আছে। এই সমস্ত ক্ষেত্রে যদি আপনি ওই ধরনের ওয়েবসাইট থেকে কিছু পাঠ শেষ করেন তাহলে হয়তো হতে পারে আপনার দেশের কোন ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি আপনাকে ট্র্যাক করতে পারে এবং আপনাকে এ্যারেস্ট করতে পারে। কিছু সফটওয়্যার যেমন পর আপনাকে কেবলমাত্র ডীপ ওয়েবে অ্যাকসেপ্ট করার জন্য সাহায্য করতে পারে কিন্তু এরপর অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে ঢুকতে গেলে আপনাকে স্পেশাল পাসওয়ার্ডের দরকার হতে পারে কিংবা সেই ওয়েবসাইট থেকে ইনভিটেশন এর দরকার হতে পারে।
তাহলে আপনি ধীরে ধীরে বুঝতে পারছেন যে কেন এই সমস্ত ওয়েবসাইটগুলোতে এত ইনলিগেল কাজ কম হয়ে থাকে
যখন আপনি ডার্ক ওয়েবের কোন ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স করে গেলেন বেসিক্যালি আপনি কিন্তু ইনভিজিবল হয়ে গেলেন ইন্টারনেটে স্পেশালি যদি আপনি জানেন যে একচুয়ালি আপনি কি করছেন নামটাও যেমন রহস্যময় এবং ভয়ঙ্কর ডার্ক ওয়েবের কাজকর্মগুলো সেরকম ধরনের ডেঞ্জারেস ডার্কওয়েবে বিভিন্ন ধরনের পদার্থ, ক্রেডিট কার্ড নাম্বার, ফেক আইডি এবং অন্যান্য ইল্লিগ্যাল’ ডেঞ্জারেস পদার্থ বিক্রি করার জন্য রেস্পন্সাইবেল এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকারক কেমিক্যাল এক্সপ্লোসিভ কলেজ ডিগ্রী নানান ধরনের ক্যামেরা লাইফটাইম নেটফ্লিক্সের প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট মাত্র ডলার আপনি এখানে ইউজারনেম-পাসওয়ার্ড কেনাবেচা করতে পারেন এখানে আপনি সব ধরনের পর্নোগ্রাফি পাবেন যা আপনি কল্পনা করতে পারেন তাও পাবেন যে আপনি কল্পনাও করতে পারেন না তাও আপনি পেয়ে যেতে পারেন এমনকি এরকম ভিডিও আপনি পেতে পারেন যেখানে রিয়েল মানুষকে রিয়েল টর্চার করা হচ্ছে এছাড়াও হিউম্যান ট্রাফিকিং এই ডার্ক ওয়েবের বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে হয়ে থাকে সুতরাং বুঝতে পারছেন যে একটু পয়সা খরচা করলে এবং একটু রিচার্জ করলে আপনি রিয়েলি এরকম ধরনের ওয়েবসাইটে একসেপ্ট করতে পারেন। কিন্তু এত নেগেটিভ এবং জঘন্য জিনিস যদি এই ডার্ক ওয়েবের মধ্যে হয়ে থাকে তাহলে কোন সরকারি সংস্থা এই ডার্ক ওয়েব কে বন্ধ কেন করে দিতে পারেনি এটা জানতে গেলে আপনাদের জানতে হবে যে টর ব্রাউজার ইউএসডি পারবেন থেকে পাবলিকলি এভেলেবেল কেন করিয়ে দেওয়া হয়েছিল যখন ইউএসএমএলই ব্রাউজার ব্যবহার করতে শুরু করেছিল তখন তর ব্রাউজার এ খুব অল্প ইউজার ছিল সুতরাং তাদের ট্র্যাক করা খুব সোজা হয়ে গেছিল তারপর তারা বুঝতে পারে এই ব্রাউজারে যদি আরো বেশি ইউজ হয় তাহলে তাদেরকে ট্র্যাক করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। সেই কারণে টর ব্রাউজার ক্রেতারা পাবলিকলি অ্যাভেইলেবল করে দেয়।
এছাড়াও অনেক কারণ আছে যার জন্য টর ব্রাউজার কে বার করেছে
কেউ বন্ধ করতে পারবে না এই কারণগুলোর মধ্যে প্রধান পাঁচটা কারণ আমি আপনাদের ভরে দিই ফ্রিডম অফ স্পিচ গভারমেন্ট যখন টর ব্রাউজার কে পাবলিকলি অ্যাভেইলেবল করে দিয়েছিল তারপর সেই ব্রাউজার এমন এমন দেশে ব্যবহার করা শুরু হয় যে দেশগুলোর ওপর ইউএস গভারমেন্ট এর কোনো আইনগত অধিকার নেই একটা ওয়েবসাইট এমন একটা দেশ থেকে চলছে যে দেশেতে চাইল্ডপর্নোগ্রাফি’ ইল্লিগ্যাল’ নয় সুতরাং সেই ওয়েবসাইটকে বন্ধ করতে পারবেনা। ম্যাক্সিমাম তারা আপনার কানেকশন টা কে ব্লক করতে পারে কিন্তু তা সত্ত্বেও ইউজাররা প্রক্সি আইপি ব্যবহার করে সেই সমস্ত ওয়েবসাইট এক্সেস করতে পারবেন একচুয়ালি dark.web ব্যবহার করে থাকে তারা বিভিন্ন সফটওয়্যার এর পেছনে লুকিয়ে থাকে তাদেরকে আইডেন্টিফাই করা খুবই কঠিন কাজটি কোন একটা সমস্যার উপর যদি আপনি নজরদারি করতে চান এবং ইনভেস্টিগেট করতে চান তাহলে আপনার প্রচুর টাইম এবং মানেই খরচা হয় আর ডার্কওয়েবে এরকম হাজারো হাজারো ইল্লিগাল অরগানাইজেশন আছে যাদের সবাইকে একসঙ্গে ক্রাকডাউন করাটা খুবই ডিফিকাল্ট এবং সাথে সাথে ব্যয়বহুলও এর আগেও আমি বলেছি ডার্ক ওয়েবের সমস্ত কিছুই কিন্তু ইল্লিগাল নয় প্রচুর মানুষ আছে যারা ইন্টারনেটে নিজেকে নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকে সেই সমস্ত মানুষরা টর ব্রাউজার কে ইউজ করে থাকে। আচ্ছা ডার্কওয়েবে আপনি কিন্তু পেমেন্ট কেউ ট্র্যাক করতে পারবেন না কারণ ওখানে পেমেন্ট কোন ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড দিয়ে হয় না ওখানে বিটকয়েন দিয়ে পেমেন্ট করা হয় যাকে ট্রেস করা ইম্পসিবল ট্রানস্ফার করতে গেলে আপনার কোনো পার্সোনাল ইনফরমেশন এর দরকার হয়না চায়নার মত দেশ যেখানে অনেক ওয়েবসাইট ব্যান্ড করা আছে এরকম ধরনের দেশের নাগরিকরা বাইরের মানুষের সঙ্গে কথা বলতে গেলে টর ব্রাউজার কিংবা প্রক্সি আইপি ব্যবহার করে থাকে নর্মাল ইন্টারনেটে কোনো কিছুই প্রাইভেট নয় আমরা যতই পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রটেক্ট করে রাখি না কেন কোনো ইন্টেলিজেন্ট হ্যাকার যদি ইচ্ছা করে তাহলে তারা কিন্তু হ্যাক করতেই পারে আর এই কারনেই কিছু মানুষ ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে ইন্টারনেট একসেস করে থাকে একটা জিনিস আপনাকে পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে ডার্ক ওয়েব বাদ দিয়ে শুধুমাত্র জে ক্রিমিনাল টা ইউজ করে থাকে এরকম নয় এনক্রিপ্টেড সার্ভার বিভিন্ন দেশের ব্যবহার করে থাকে ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির ব্যবহার করে থাকে।
এখানে এমন কিছু জিনিস আছে যেগুলো আপনি করতে পারেন যেটা লিগাল নয় যেমন ফেসবুকের ডার্ক ওয়েবের ভার্সন আছে ব্ল্যাক বুক এখানে আপনি একাউন্ট করতে পারেন লগইন করতে পারেন এগুলো ইল্লিগাল নয় অনেক বেশি আছে যারা নিজেদের গভারমেন্ট সম্পর্কে ক্রিটিসিজম পছন্দ করতে পারে না সেই সমস্ত দেশে অনেক মানুষই তার কয়েকটি ব্যবহার করে থাকে নিজেদের বক্তব্য মানুষের কাছ পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার জন্য এমনকি এরকম ধরনের লোক আছে যারা নিজেদের কোম্পানিতে কোন খারাপ কিছু হলেও সেটাকে পাবলিকের কাছে তুলে ধরে সাধারণত আমরা হুইসেলব্লোয়ার বলে থাকি এই সবকিছুই কিন্তু তারা নিজেদের পরিচয় গোপন করে রাখার জন্যই করতে পারে। একই হাতিয়ার কে ব্যবহার করে ক্রিমিনাল দাও কিন্তু নিজেদের ওই কাজগুলো চাই নিয়ে যাচ্ছে নর্মাল ক্লিয়ার যেভাবে কাজ করে একইভাবে ডার্ক ওয়েব কাজ করে মানে কিছু কম্পিউটার সার্ভার একটা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যুক্ত আছে সুতরাং ব্যাপারটা এত সোজা নয় যে আপনি একটা সুইচ বন্ধ করবেন আর সবকিছু বন্ধ হয়ে যাবে।
পৃথিবীর কিছু ল এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আছে যারা কন্টিনিউয়াসলি চেষ্টা করছে ডার্ক ওয়েবের ইল্লিগ্যাল’ ওয়েবসাইটগুলোকে বন্ধ করার জন্য কোথাও কোথাও তারা সাকসেস অফ আছে আমার মনে হয় না এর থেকে বেশি কিছু করা যেতে পারে 2013 সালের ডার্ক ওয়েবের সবথেকে বড় ইল্লিগাল মার্কেটকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল যার নাম ছিল সিল্করুট যে ওয়েবসাইটে টোটাল ভ্যালু প্রায় 1 বিলিয়ন ডলার ছিল আর ওয়েবসাইট বন্ধ হবার সাথে সাথে প্রচুর কাস্টমার ধরা পড়ে যায় যারা ওয়েবসাইট থেকে নানান ধরনের ইঞ্জিন অত্র কিনেছিল কিন্তু তার মানে এটা নয় যে ডার্ক ওয়েবের অ্যাক্টিভিটি বন্ধ হয়ে গেছে এখনো সেই সেরকমভাবেই চলছে বড় আরো স্ট্রং হয়ে গেছে। রেগুলার নতুন নতুন মার্কেটপ্লেস তৈরি হচ্ছে আর মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার এক্সচেঞ্জ হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি যেমন বিটকয়েনের মাধ্যমে আমার মনে হয় ইন্টারনেট সম্পর্কে এই সমস্ত জিনিস জানার পর আপনার ও আমার মত ইন্টারনেট সম্পর্কে একটু ভয় হতে শুরু করেছে কিন্তু ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই আমাদের একচুয়ালি এই ব্যাপার গুলো জেনে রাখা দরকার যাতে আমরা ভুলভাবে ভেসে না যায় একটা হ্যাকার প্রায় 10 মিলিয়ন মানুষের হেলথকেয়ার এটাকে চুরি করে এবং সেই ডাটাগুলোকে ডার্কওয়েবে বিক্রির জন্য পোস্ট করে 96 হাজার ডলার থেকে চার লক্ষ নব্বই হাজার ডলারের বিনিময়ে এই ইনফরমেশনের মধ্যে পেশেন্ট এর নাম ডেট অফ বার্থ এন্ড ধরনের পার্সোনাল ইনফরমেশন ছিল। এই ধরনের ইনফরমেশন গুলো খুবই ভ্যালুয়েবল কারণ এইগুলো কে আপনি বারবার বিক্রি করতে পারবেন তাহলে এর থেকে আমরা কি বুঝতে পারছি এটা আমাদের বারবার বুঝিয়ে দিচ্ছে যে আমাদের পার্সোনাল এবং প্রাইভেট ইনফরমেশনগুলো হ্যাকারদের কাছে কত লোভনীয় আর ব্ল্যাক মার্কেটে এরকম প্রচুর লোক আছে যারা প্রচুর টাকার বিনিময় এই সমস্ত ডেটা গুলোকে কেনে এবং তাদের দরকার অনুযায়ী বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার করে অ্যাপ স্টোর এবং প্লে স্টোর থেকে আমরা কত ধরনের অ্যাপ রেগুলারলি ডাউনলোড করে যাচ্ছি । আমরা নিজেদের অজান্তেই তাদের আমাদের নিজেদের পার্সোনাল ইনফরমেশন এর 100 দিয়ে দিচ্ছি সুতরাং এরপর থেকে আপনি এন্ড কন্ডিশনটা দেখে নেবেন আর স্পেশালি যত পারবেন অনলাইন ডেটিং ওয়েবসাইট গুলো থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন প্রচুর মানুষ বিশেষ করে মেয়েরা এই সমস্ত ওয়েবসাইট থেকে অনেকবার ভেসে গেছে অনলাইনে কথা বলতে বলতে এবার দেখা করার পরেও হয়তো তারা খুব তাড়াতাড়ি ট্রাস্ট করে ফেলেছিল। সব কিছু যেমন ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে সে রকম ক্রাইম কিন্তু ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে ডিজিটাল পৃথিবীর অন্ধকার দিকগুলোতে আলোকপাত করার জন্যই এই ভিডিওটা বানানো আমি চাই যাতে আপনারা ইন্টারনেটকে সঠিক ব্যবহার করতে পারেন এবং ইন্টারনেট থেকে দূরে থাকতে পারেন।
যদি ভালো লাগে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে কিন্তু ভুলবেন না আপনার কাছে এই আশা রইল, আজকে এই পর্যন্তই আবার দেখা হবে পরের ARTICLE এ ।